ট্রপোস্ফিয়ারের বৈশিষ্ট্য এই প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইলে আপনাকে সমস্ত আর্টিকেলটি পড়তে হবে। Proshno Jagat এর সমস্ত আর্টিকেল লেখা হয় খুবই অভিজ্ঞ ব্যক্তির দ্বারা ফলে আপনি একদম সঠিক উত্তর পাবেন।
ট্রপোস্ফিয়ারের বৈশিষ্ট্য
✒️ ট্রপোস্ফিয়ারের অনেকগুলি বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়।
- ট্রপোস্ফিয়ার বায়ুমন্ডলের সবথেকে নিচের স্তর তাই এর উচ্চতা বা বিস্তৃতি সব থেকে কম গড়ে 6-18 কিমি।
- টপোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের প্রায় ৭৫% ভর বহন করে।
- যেহেতু এই স্তরটি সবথেকে নিচের স্তর তাই এই স্তরে অক্সিজেন কার্বন-ডাই-অক্সাইড নাইট্রোজেন () এবং জলীয় বাষ্প ইত্যাদি অবস্থান করে।
- এটি সবথেকে নিচের স্তর তাই ধূলিকণা জলীয়বাষ্প ইত্যাদি থেকে ঝড়বৃষ্টি বজ্রপাতের মত প্রাকৃতিক ঘটনাগুলি লক্ষ্য করা যায়।
- ট্রপোস্ফিয়ারে উচ্চতা যত বৃদ্ধি হয় তার সঙ্গে সঙ্গে উষ্ণতা ও চপ উভয়ই কমে যায়।
- ট্রপোস্ফিয়ারের প্রতি কিলোমিটার উচ্চতা বৃদ্ধিতে ৬.৫° সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমে যায়।
- ট্রপোস্ফিয়ারের উপরের দিকে তাপমাত্রা -৫৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো।
- টপোস্ফিয়ারের যেহেতু বায়ুতে ধূলিকণা এবং জলীয় বাষ্প থাকে তাই আকাশ নীল দেখায়।
- ট্রপোস্ফিয়ারের উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠে 15° সেলসিয়াসের মতো এবং ট্রপোস্ফিয়ারের একদম শেষ অংশে যাকে ট্রপোপজ বলে সেই অংশের উষ্ণতা -৫৬ ডিগ্রী।
মিলিত প্রশ্ন:- ট্রপোস্ফিয়ার কে ক্ষুব্ধ মন্ডল বলে কেন?
শেষ কথা
ট্রপোস্ফিয়ারের বৈশিষ্ট্য প্রশ্নটি মাধ্যমিকের সিলেবাস এর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। আপনি সবথেকে Parfact উত্তর পেয়েছেন।
আমরা বিনামূল্যে এমনই সমস্ত রকম শিক্ষার্থীকে উপকার করে থাকি। আপনারাও আমাদেরকে এইভাবে সুন্দর কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য আপনার বন্ধুদের শেয়ার করে আমাদেরকে আরো উৎসাহ বাড়াতে পারেন। ❤️👌
👇 যদি কোনো প্রশ্ন Proshnojagat-এ না থাকে তাহলে জানাও 👇