অসম বিরোধী বচন কাকে বলে ? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইলে আপনাকে সমস্ত আর্টিকেলটি পড়তে হবে। Proshno Jagat এর সমস্ত আর্টিকেল লেখা হয় খুবই অভিজ্ঞ ব্যক্তির দ্বারা ফলে আপনি একদম সঠিক উত্তর পাবেন। পড়াশোনা বিষয়ক সমস্ত খবর এর জন্য Bangla Trands এ এসো।
অসম বিরোধী বচন কাকে বলে ?
. অসম বিরোধিতা (Sub-altern Opposition): একই উদ্দেশ্য এবং একই বিধেয়পদ বিশিষ্ট দুটি বচনের মধ্যে যদি কেবলমাত্র পরিমাণগত প্রভেদ থাকে, কিন্তু গুণগত প্রভেদ না থাকে, তাহলে বচন দুটির পারস্পরিক সম্বন্ধকে অসম বিরোধিতা বলা হয় এবং ওই বচন দুটিকে পরস্পরের অসম বিরোধী বচন বলে।
উল্লেখ্য, অসম বিরোধিতায় দুটি বচনের মধ্যে পরিমাণের পার্থক্য থাকে বলে এক্ষেত্রে একটি বচন সামান্য ও অন্যটি বিশেষ বচন হয়। তাই অসম বিরোধিতার ক্ষেত্রে সামান্য বচনটিকে বিশেষ বচনটির অতিবর্তী (sub- alternant) এবং বিশেষ বচনটিকে সামান্য বচনের অনুবর্তী (Sub-alternate) বলা হয়। এজন্য অসম বিরোধিতাকে ‘অতিবতী-অনুবর্তী’ বিরোধিতাও বলা হয়।
অসম বিরোধিতার ক্ষেত্রে দুটি বচন জোড় আছে। যথা- (i) A এবং I, (ii) E এবং ০
(i) নং এর ক্ষেত্রে বচন দুটির ক্রম হতে পারে- AI অথবা, I A
(ii) নং এর ক্ষেত্রে বচন দুটির ক্রম হতে পারে- EO অথবা, O E
উদাহরণস্বরূপ-
(i) A-সকল সাধু হয় ধার্মিক (অতিবর্তী)
I-কোনো কোনো সাধু হয় ধার্মিক (অনুবর্তী)
(ii) E-কোনো মানুষ নয় অমর (অতিবর্তী)।
০-কোনো কোনো মানুষ নয় অমর (অনুবর্তী)।
Online Live Class
আমরা সমস্ত ক্লাসের Online Live class করে থাকি আমাদের খুবই অভিজ্ঞ শিক্ষকের দ্বারা। তোমরা আমাদের কাছে লাইভ ক্লাস করতে চাইলে নিচে ক্লিক করো।
শেষ কথা
আরোহ যুক্তি কাকে বলে ? প্রশ্নটি উচ্চমাধ্যমিকের দর্শন সাবজেক্ট এর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। আপনি সবথেকে Parfact উত্তর পেয়েছেন।
আমরা বিনামূল্যে এমনই সমস্ত রকম শিক্ষার্থীকে উপকার করে থাকি। আপনারাও আমাদেরকে এইভাবে সুন্দর কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য আপনার বন্ধুদের শেয়ার করে আমাদেরকে আরো উৎসাহ বাড়াতে পারেন। ❤️
👇 যদি কোনো প্রশ্ন Proshnojagat-এ না থাকে তাহলে জানাও 👇